বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৬:৪২ অপরাহ্ন
শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল চাষে জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার বৃদ্ধি, খামার যান্ত্রিকীকরণ, জৈব সারের ব্যবহার ও চারা সরবরাহ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে।
বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুরে উপজেলার ডাকাবর এলাকায় ‘আরএমটিপি প্রকল্প’ কার্যালয়ে ‘পিদিম ফাউন্ডেশন’র সঙ্গে তিনটি কৃষি উপকরণ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও একটি নার্সারির প্রতিনিধি এ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
জানা গেছে, শেরপুরের সদর উপজেলা ও ঝিনাইগাতী উপজেলার ৫ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষী পরিবার এবং উদ্যোক্তাদের আয় বৃদ্ধি ও পারিবারিক পুষ্টি উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণসহ উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল চাষে বিভিন্ন কৃষি উপকরণ সরবরাহ করা হবে।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে পিদিম ফাউন্ডেশনের পক্ষে আরএমটিপি প্রকল্পের ম্যানেজার মো. ইউসুফ আলী ও এসিআই মটরস লিমিটেডের টেরিটরি ম্যানেজার মো. মাহবুব আলম, ইস্পাহানি এগ্রো লিমিটেডের সিনিয়র রিজিওনাল ম্যানেজার মাহমুদ হাসান, কাজী ফার্মস লিমিটেডের হেড অব বিজনেস কৃষিবিদ আবু তাহের এবং মিনহাজ নার্সারির স্বত্তাধিকারী মো. তোফাজ্জল হোসেন স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এসময় পিদিম ফাউন্ডেশন’র সেক্টর ডেভোলপমেন্ট স্পেশালিস্ট সমীর রঞ্জন বড়াল, এরিয়া ম্যানেজার মো. শরিফুল ইসলাম, ম্যানেজার মো. সিরাজুল ইসলাম, সদর ইউপি সদস্য মো. জাহিদুল হক মনির এবং বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিসহ স্থানীয় ফলচাষীরা উপস্থিত ছিলেন।
রুরাল মাইক্রোএন্টারপ্রাইজ ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্টের (আরএমটিপি) আওতায় পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন’র (পিকেএসএফ) অর্থায়নে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পিদিম ফাউন্ডেশন।