বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
জিহাদ রহমান জিসানঃ
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। শনিবার (২৬ মার্চ) সূর্যোদয়ের সাথে সাথে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ৩১বার তপোধ্বনী মধ্যদিয়ে দিনের কর্মসূচী শুরু হয়।
পরে স্মৃতিসৌধে শহীদদের স্মরণে উপজেলা পরিষদের পক্ষে চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিন, ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দ্দার, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মর্জিনা খাতুন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) হারুন অর রশিদ,
মিরপুর থানার পক্ষে থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাকিবুল হাসান, পৌরসভার পক্ষে মেয়র হাজী এনামুল হক, আওয়ামীলীগের পক্ষে সভাপতি অ্যাড. আব্দুল হালিম ও সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফিন,
উপজেলা উপজেলা জাসদের পক্ষে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ও উপজেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক আহাম্মদ আলী, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের পক্ষে সাবেক কমান্ডার নজরুল করিম ও আফতাব উদ্দিন খান,
প্রেসক্লাবের পক্ষে সভাপতি বাবলু রঞ্জন বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রিমন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের পক্ষে সভাপতি আব্দুল্লাহ-আল-মতিন লোটাস ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডঃ আল মুজাহিদুল ইসলাম মিঠু,
মিরপুর মাহমুদা চৌধুরী কলেজের পক্ষে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) ফারুক হোসেন, সুলতানপুর সিদ্দিকীয়া ফাযিল মাদ্রাসার পক্ষে অধ্যক্ষ আ ন ম ফজলুর রহমান ও উপাধ্যক্ষ মাওঃ আব্দুল ওহাব পুষ্পমাল্য অর্পন করেন।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাব ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন পুষ্পমাল্য অর্পন করেন। পরে শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফাতিহা পাঠ ও দোয়া মোনাজাত করা হয়।
সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারী, আধাসরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এবং ভবন সমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরেফিন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অ্যাডঃ আব্দুল হালিম,
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার নজরুল করিম, আফতাব উদ্দিন খান প্রমুখ। বাদ জোহর ও সুবিধাজনক সময়ে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে মসজিদ, মন্দির ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা করা হয়।